১. কেউ ভালোবাসে, কেউবা প্রমাণ করে। ২. অবশেষে শরীরই ছোটে মনের দোহাইয়ে। ৩. অসংখ্য ঠোঁট চারিদিকে--- বৃত্তের বাইরে। ৪. পায়ে পায়ে ঘুরঘুর; গায়ে গায়ে সুড়সুড়। ৫. পাহাড়গুলি একটা একটা করে গ্রীষ্মের মেঘ সরায়। ৬. সিংহের গুহায় শেয়ালেরও অবাধ পদচারণা... ঝড়ের রাতে, দগ্ধ রৌদ্রদিনে। ৭. ইশারায় ডেকো না; না ডাকলেই বরং কাছে আসি। ৮. ভোরের ক্ষীয়মাণ চাঁদ; জলের সঙ্গে সঙ্গমে লিপ্ত একাকী অতৃপ্ত পদ্ম। ৯. মেয়ে নূপুরের শব্দে কান্না লুকায়। ১০. বানরকে প্যান্ট-শার্ট পরিয়ে দিলেও ঠিকই লাফায়। ১১. বৃষ্টির ঝাপটা মুণ্ডুহীন ঘাড়ের পরোয়াই করে না! ১২. আমার বুকের পাথরটা চাঁদের আলোয়...ক্রমেই উষ্ণ নয়, উষ্ণতর হয়। ১৩. অন্ধ পেঁচা রাত চিনে নেয়, দিন সরিয়ে। ১৪. পেরেকের বাক্সের পাশে হাতুড়ি রেখো না; বরং রেখো খুঁজতে হয়, এমন দূরত্বে। ১৫. জলের নিচে লুকোনো পাথর; নৌকো চলে, হঠাৎ করেই রাত্রি বেড়ে সন্ধে নামে। ১৬. চলো, বসন্তের প্রথম দিনে নদীর সঙ্গে চলি। ১৭. বুনোফুল: বছরগুলিকে আটকে রাখে। ১৮. শুনতে থাকি... একটু পর পরই ছুরি শানাই। ১৯. স্থির জলের পিঠের নিচেও মাছেরা খেলে। ২০. রবীন্দ্রনাথের পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় মেঘ জমে, বৃষ্টি নামে, রৌদ্র দমে।