অভিমানী সমীরণ
কী দিয়ে বোঝাব আমায়?ভেজা চোখ মুছে দেবে কি তুমি?যত বারই চলে যাও পায়ে মাড়িয়ে—তুচ্ছ আমি, নিদ্রাহীন স্মৃতির শতাব্দীতেআজও তোমায় ফিরে পেতে চাই।আমি কাটাই প্রহর,চোখ বুজে পড়ে থাকি তোমার
কী দিয়ে বোঝাব আমায়?ভেজা চোখ মুছে দেবে কি তুমি?যত বারই চলে যাও পায়ে মাড়িয়ে—তুচ্ছ আমি, নিদ্রাহীন স্মৃতির শতাব্দীতেআজও তোমায় ফিরে পেতে চাই।আমি কাটাই প্রহর,চোখ বুজে পড়ে থাকি তোমার
অপূর্ণ! এক ভ্রান্ত শহর!থেমে যাক কোলাহল,নশ্বর পিছুটান।হাত ছোঁয় প্রিয় মুখ,মস্তিষ্কে চেনা সুর—অম্লান স্মৃতির ঘোরেঅগোচরে অশ্রুসিক্ত চোখ;একমুহূর্তের অব্যক্ত সুখ,অযাচিত আবেগের কল্পিত রূপ।এসো, অন্তর্জালে বৃষ্টি নামাই,অতঃপর—এক যন্ত্রণাহীন মৃত্যুর পরিশ্রুত আবরণ।অন্তিম
: আমাকে তোমার কাছে চোখের অতলে, ঠোঁটের উষ্ণতায় কিংবা বুকের পাঁজরে আত্মস্থ করে নেবে, নীড়? আমি মিশে থাকব তোমার অস্থিরতায়, আর দু-জনের নিঃশ্বাসে তীব্রভাবে মিশে থাকবে অপ্রকাশিত আবেগ।:
এক।: এসবের মানে কী, তিথি?: আমি যা বলছি, তা করো। যন্ত্রণা বাড়িয়ো না আমার।: তোমার কাছে আমার অনুরোধ—আমার এই শরীরটা ক্ষতবিক্ষত করে দাও তোমার অবহেলায়।: এ কেমন অনুরোধ
: হ্যালো!: বন্ধু, শুভ জন্মদিন! কেমন আছিস?: ভালো।: আজ আনন্দে থাকিস, হাসিঠাট্টার মধ্যে থাকিস!: হাসিঠাট্টা!!: তুই জানিস, তুই সাধারণ মানুষ না! মানে, আনন্দে থাকিস। জীবন তো একটাই! তুই
: কখনো ভালোবাসার মানুষটার স্পর্শ উপেক্ষা করেছেন? কিংবা তার অনুভূতি—যা আপনার বোঝার ক্ষমতার বাইরে!গভীরভাবে ভালোবাসলে, তার কণ্ঠস্বরের নিদারুণ তীব্রতা উপেক্ষা করতে আপনি কখনোই পারবেন না—ওতে হবে আপনার সহস্র