স্মৃতির অন্তর্লেখ
মনের মাঝে কথার ছুরি,কথায় কথায় প্রতিধ্বনি।কেমনে বোঝাই, কেমনে বলি—লিখে তবে মিটে খোরাক।কথার মাঝে খোদাই করি,তোমার এক প্রতিচ্ছবি।খিলখিলিয়ে হাসছে সবই,কথার ভারে নুয়ে পড়ি।তোমার মোহে নীরবে পুড়ি,হঠাৎ দেখি—তুমিই তো নেই!সজাগ
মনের মাঝে কথার ছুরি,কথায় কথায় প্রতিধ্বনি।কেমনে বোঝাই, কেমনে বলি—লিখে তবে মিটে খোরাক।কথার মাঝে খোদাই করি,তোমার এক প্রতিচ্ছবি।খিলখিলিয়ে হাসছে সবই,কথার ভারে নুয়ে পড়ি।তোমার মোহে নীরবে পুড়ি,হঠাৎ দেখি—তুমিই তো নেই!সজাগ
[পটভূমি-সংগীত: মৃদু, গম্ভীর সুরে শুরু]: কোনো ধরনের শারীরিক সংযোগ ছাড়াই, আমাদের এই জগত সুসজ্জিত—সীমিত এক পরিসর, যা বাঁধা একেবারেই সম্ভব নয়।এই প্রসিদ্ধ মহানুভবতার ছোঁয়া পাবার জন্য,এখানে শরীরী স্পর্শতার
সাধক: আমার কঠিন উপাসনা সম্পর্কে আপনি কতখানি অবগত?তাপসী: আপনার আত্মঘাতী, গোপন সাধনার অংশ হতে পেরে আমি ধন্য; আমার আত্মা সে বিষয়ে অবগত। আমরা বিচ্ছিন্ন নই; আপনার আরাধ্য অনুভব
“কী ভীষণ কঠিন পথে আমরা এসেছি!” চারদিকে ‘অসহনীয় যন্ত্রণা’ নামক অনুভূতির আদলে জ্বলজ্বলে স্মৃতিগাথা বিস্তার করেছে।আপনাকে বিশেষ কৃতজ্ঞতায় বাঁধতেই এই অজানা পথের উন্মোচন। আমার আত্মার সর্বস্ব থেকে নেওয়া,
: আমার বাহ্যিক সত্তার কোনো কিছুই আপনার কাছে অপ্রকাশিত নয়;কারণ আপনি আমার অন্তরের আড়াল ভেদ করে আমার সমস্ত অস্তিত্ব উপলব্ধি করেছেন।: যা কেবল আপনার পক্ষেই জানা সম্ভবপর হয়েছে;আপনার
‘বেদনা’ নামক সুনির্বাচিত অনুভূতির প্রকট রূপধারণে, অবিচল থাকে আমাদের পরমাত্মার অন্তরস্থল।আপনি জেনে খুশি হবেন—আমাদের আত্মা চরম অনুভূতির যুগলবন্দি ঘটাতে প্রস্তুত।আপনি জাগতিক ও মানসিক—উভয় দিকেই অদ্ভুতভাবে শুদ্ধ।আপনার গভীর আচ্ছন্নতার