দাহনঘটিত সংশয়
আমি চেষ্টা করেছিলাম মৃত্যুর ভীষণ কাছাকাছি চলে যাবার—শ্বাসরোধ করে, তোর সাথে দূরত্ব বাড়িয়ে, লেখালেখির ভূতটা মাথা থেকে সরিয়ে, রক্তের শিরা কেটে—অথচ সেদিকে এক বারও মনোযোগ না দিয়ে।চোখদুটো ঝাপসা
আমি চেষ্টা করেছিলাম মৃত্যুর ভীষণ কাছাকাছি চলে যাবার—শ্বাসরোধ করে, তোর সাথে দূরত্ব বাড়িয়ে, লেখালেখির ভূতটা মাথা থেকে সরিয়ে, রক্তের শিরা কেটে—অথচ সেদিকে এক বারও মনোযোগ না দিয়ে।চোখদুটো ঝাপসা
আমার সাথে দেখা করার আর কোনো কারণ তোর নেই…এটা ঠিকই। তুই কিছু মনে করিস না…তোকে বলতে তো ক্ষতি নেই—আমার তোর সাথে থাকতে ইচ্ছে করছে খুউব। তোকে অনেক জোরে
তুমি যত বার ফিরে তাকাও…আমি জানি, তুমি কী বলতে চাও।তুমি আবেগ প্রত্যাখ্যান করে যাও…জানি, তুমি পুরোনো তোমাতে ফিরতে চাও না আর।তুমি আমার শরীর ছুঁয়ে যাও…অথচ, পিছুটান বাড়তে দাও।তুমি
আমি জানি, বাস্তবতা ভিন্ন।তবে, কী ঘটতে পারে, সেই তর্কে জড়িয়েপ্রিয় মানুষটার জন্য দীর্ঘঅপেক্ষার…ব্যাপ্তি নির্ধারণ কখনোই সম্ভব নয়।আমার সময়জুড়ে তোমায় রেখেছি— অনির্দিষ্টকালের জন্য।তোমার জন্য মনের অশান্ত ঘরে—একটুকরো জায়গা যদি
সাধারণত থেরাপি শুরু হয় এই ধারণা দিয়ে যে, তুমি আলাদা একজন মানুষ বা সত্তা, যার সুস্থ বা আরোগ্যপ্রাপ্ত হওয়া দরকার। তারপর নানা উপায়ে তোমার দুঃখ কমানোর চেষ্টা করা
আমি অজন্ম,অদেখা,কায়াহীন ছায়া।আমা বিহনেনা তুমি,না জগৎ,না কোনো সত্তা।তবু আমি—শূন্যেরও শূন্য,নই কিছুর কিছুই।তুমি আর এই বিশ্ব—আমারই আধারহীন আধারেভেসে ওঠা প্রতিচ্ছবি,দড়িতে-আঁকা সাপের বিভ্রমের মতো।জ্ঞান ও অজ্ঞান,লাভ ও হানি—সবই আমার করুণার