ভাবনার বনসাই: দুই-শো এগারো

১. তোমায় আমি খুঁজিনি কখনও,
যখন জীবনে ছিলে।
এখন তোমায় খুঁজি সারাক্ষণই,
যখন হারিয়ে গেলে।




২. : তুমি কি আমায় ভালোবাসো?
: না।
: তবে তুমি কি আমায় ঘৃণা করো?
: আরে না!
: তাহলে...?
: আমি আসলে তোমার উপর বিরক্ত।




৩. কিছু মানুষ কেবল ব্লক খেতেই জন্মায়।




৪. এক সে-ই তো শুনতে পায়,
যে নেয় শুনে সেখান থেকেও,
যেখানে যায় না শোনা।




৫. নারীর চেয়ে সুন্দর
কেবল নারীই!




৬. যে পরাজয় মানুষের সম্মানে আঘাত হানে,
সে পরাজয় মানুষ সহজে নিতে পারে না।




৭. আমি যাদের সবচাইতে বেশি ভালোবাসি, তাদের দেখলে মনে হয়, যেন 
আমার দায়িত্ব‌ই হচ্ছে, নিজে কষ্টে মরে গিয়ে হলেও
তারা যেন কষ্ট না পায়, সেটা নিশ্চিত করা।




৮. যাকে আমরা বাইরের মানুষ ভাবি,
তার স্যাক্রিফাইসগুলি কখনও
আমাদের চোখেই পড়ে না।




৯. আমার মাঝে মাঝে মনে হয়,
কাউকে কিছু না বলে কোথাও চলে যাই।
অনেক দূরে...।
তবু যেতে পারি না, কিছুই করতেও পারি না।
কী যে খারাপ লাগে!




১০. আমার কষ্ট এমন ধরনের কষ্ট, যা আমি কাউকেই কখনও বলতে পারব না।
যাকে ভালোবাসি, তার কথা কখনোই কাউকে বলতে পারব না।
আমার মতো অসহায় আর কে আছে?




১১. আমি যদি অনেক বেশি ভালোবাসতে না জানতাম,
তাহলে আমার এত সমস্যা হতো না।
আমি স্বাভাবিকের চাইতে বেশি ভালোবাসতে জানি বলেই আমার এমন সমস্যা হয়।




১২. খারাপ সময়ে মানুষ কাকে খোঁজে?
তখন যদি তাকে না পায়, তখন কেমন লাগে?




১৩. আমি শুধু অপেক্ষায় থাকি।
কথা বলার অপেক্ষায় থাকি,
দেখা হবার অপেক্ষায় থাকি।




১৪. যদি কাছে রাখতে না পারো,
তবে কাছে টানলে কেন?




১৫. জীবনটাকে বুঝতে চাইলে
পূর্ণতার নয়, শূন্যতার দিকে তাকাতে হয়।




১৬. ভেবো না, আমাদের আবারও একদিন দেখা হবে।




১৭. মানুষ ভাবে, সরি বললেই সব ঠিক হয়ে যায়।
কী অদ্ভুত, তাই না?




১৮. কে কী পরে,
তা দিয়ে নয়;
কে কী পরে না, বরং 
তা দিয়েই তার পরিচয়।




১৯. যে যত কম জানে,
সে তত ভাবে থাকে।




২০. কাউকে বিরক্ত করার সবচাইতে সহজ উপায়:
নিজের দুঃখের কথা তাকে ক্রমাগত বলতে থাকা।