ভাবনার বনসাই: এক-শো সাতাশি

১. স্বামীর বহুগামিতাকে স্ত্রী মেনে নিতে পারলে
অনেক সংসার‌ই সুখের হয়ে যায়।




২. পরিবারে যে সদস্যটি সবচাইতে বেশি ঝামেলা পাকায়, তাকে পাগল ধরে নিলে অনেক কিছু সহজ হয়ে যায়।




৩. সুখী মানুষ যারা,
ওরা কি সুখ নিয়ে বেশি বকবক করে?
না কি দুঃখীরাই অমন করে?




৪. : তুমি কি একাকিত্বে ভুগছ?
: হ্যাঁ।
: আমিও ভুগছি। এসো, ভাগাভাগি করে চকলেট খাই।




৫. এমন একটা রাত আসুক,
যে রাতে সকল অতীত ভুলে
জেগে থাকা যায়।




৬. ক্ষয়ে না গেলে
পৃথিবীর কোন জিনিসটাকে
আমরা সুন্দর ভাবতাম?




৭. আমার শরীর শুঁকে কী হবে?
আমার সারাগায়ে কেবলই
ঘুম এবং অশ্রুর ঘ্রাণ...




৮. আমার সবসময়ই মনে হয়,
সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
অথচ এক আমি বাদে আর কেউই
আমার দিকে তাকায় না।




৯. : তোমাকে ভালোবেসে নয়, নিজেকে ভালো রাখতেই সে তোমার সঙ্গে মেশে।
: সিরিয়াসলি?




১০. : পৃথিবীতে এমন কী আছে, যা এক‌ইসঙ্গে সুখের ও কষ্টের?
: সেই ইচ্ছেটা, যখন আমরা কাউকে বুঝতে চাই, তার সঙ্গে নিজের সব কিছু শেয়ার করতে চাই...




১১. : দুঃখ কী?
: যা দেখলে মনে হয়, এর বুঝি কোন‌ও শেষ নেই...




১২. আমরা যত বেশি কথা বলি,
তত কম বোঝাতে পারি।




১৩. : অন্ধকার কী?
: সেই মুহূর্তটা, যখন তুমি পাশে থাকো না।




১৪. তোমার চোখ দিয়ে
নিজের দিকে তাকাই যখন,
কী যে সুন্দর লাগে দেখতে!




১৫. আমরা যত বড়ো হতে থাকি,
আমরা তত একা হতে থাকি।




১৬. একদিন মানুষটার সঙ্গে দেখা হয়েছিল।
সেদিনের পর থেকে তাকে আর ভুলতে পারিনি।
আহা, সে যদি জানত!




১৭. কিছু মানুষের স্বভাবই হচ্ছে মন খারাপ করে থাকা।
ওদের পায়ের কাছে পুরো পৃথিবী এনে দিলেও
ওরা মন খারাপ করে থাকবে।




১৮. না, একেবারে চলে যাচ্ছি না।
সম্পর্কের জন্য সাময়িক দূরত্ব ভালো।




১৯. একটা বয়স পর
মানুষের চলে যেতে ভয় করে। ভাবে,
কার-না-কার সঙ্গে আবার দেখা হয়ে যায়!




২০. তোমার মনের মধ্যেই কোথাও লুকিয়ে থাকব।
...যাতে করে আমাকে সহজেই খুঁজে পাও।