১. তাকেই কিনা এত ভালোবাসি, আমার চাইতে বেশি ঘৃণা যে আর কাউকেই করে না! ২. যে অফিসে যতটা সম্মানিত হয়, ঘরে ততোধিক অসম্মানিত হয়, সে-ও কেন ঘরে ফিরবে!? ৩. পাহাড়ের গা বেয়ে বেয়ে ঝরনার সুরের ধারায় গোলাপের পাপড়ি গড়ায়... ৪. গরিবের বুকে যে ভালোবাসা, তার চমৎকার প্রকাশ...সরবে; তা আরও চমৎকার...নীরবে! ৫. সে স্বপ্ন দেখে, আর সিগারেটের ধোঁয়ায় ধোঁয়ায় সব স্বপ্ন উড়িয়ে দেয়... ৬. আমার সঙ্গে থাকো আলো নিভিয়ে কাছেই জলের গ্লাসটা রেখে। ৭. চাঁদের সঙ্গে চাঁদের গায়ে চাঁদের আলোয় চাঁদের আদরে... ৮. ডুবন্ত লোকটা কিছু কচুরিপানা শেষমুহূর্তে আঁকড়ে ধরে সবুজ মৃত্যু দেখেছিল। ৯. মালবোঝাই গাড়িটা বৃদ্ধ শরীরেও রাস্তাঘাট চৌচির করে চলে... ১০. সকালের আলো দিয়েই নাস্তা সেরে নেয়! এ কি সূর্যপ্রেম? না কি দারিদ্র্য? ১১. আমার শান্ত বাবাটিও হন রেগে আগুন, হয় যখনই শস্যদানা আয়ের চেয়েও ভারী! ১২. বিধ্বস্ত বাড়িটির পাশে পূর্ণযৌবনে দাঁড়িয়ে-থাকা পেয়ারাগাছটি, নতুন যুদ্ধের ঘোষণা দিচ্ছে না তো আবার? ১৩. এক দোকানে গাছের ছবির বইগুলির উপরে ভারী দু-একটা পেপারওয়েট। বাতাসেও...একটিও পাতা কাঁপল না। ১৪. ভোরের কুয়াশা ভেদ করে সকালের কাকের ডাক কুয়াশা সরায়, আলো বাড়ায়। ১৫. সমুদ্র আজ উত্তাল হয়ে এই রাতেও, পাশের দ্বীপে তারাদের ঘনমেঘ ছড়িয়ে দিচ্ছে। ১৬. প্রিয় বেড়াল! এত খেপলে কেন? মাছের জন্য? ইঁদুরের জন্য? না কি আদরের অভাবে? ১৭. প্রিয় শিশিরকণা, এই কদর্য দু-হাত তোমার মিষ্টি জলে ভিজিয়ে ধুয়ে নিই? ১৮. আমার ঘর পুড়ে নাহয় ছাই-ই হয়েছে! তাই বলে কি আমার গোলাপবাগান দেখাও বারণ? ১৯. জীবন? হাওয়ায় দোল-খাওয়া ঘাসে ঘাসে প্রজাপতির নাচ ...এ বাদে আর কী! ২০. জ্যোৎস্নাটা... ভালোবাসার জন্য যথেষ্ট! কাছে এসো, কম্বলের ওমে আদুরে শীতলতার হোক মৃত্যু!