১. টেকো লোকটা চুল কাটাতে নিয়মিত সেলুনে যায়। একেই কি বলে নিয়মানুবর্তিতা?
২. অন্ধ লোকেরও হাতঘড়িটা সঠিক সময় বলে।
৩. যদি চাও এমন কাউকে, যে তোমায় বাঁধবে শুধুই প্রেমে, কামে নয়, তবে খোজাই খোঁজো!
৪. চিতার ছাই বাতাসে ওড়ে। দেখে মনে হয় যেন ধূসররঙা ছোট্ট প্রজাপতির দল শেষবিদায় জানাতে এল!
৫. এবার আলোতে আসো! বিশ্বাসে তো মরলে অনেক!
৬. তোমায় ভাবি যত, বুঝি না তত।
৭. পাপের সুখেই যার জীবন কাটে, সে যেন তৈরি থাকে সময় হলে সব সুখকে বেচতে হাটে!
৮. পরনির্ভরশীলতার দিনগুলিতে যৌনতাযাপনের সুখ এবং স্বনির্ভরশীলতার দিনগুলিতে সাচ্ছল্যযাপনের স্বস্তি, এই দুই একজীবনে খুব কমই ঘটে।
৯. চাকরির মানেই শেকল। এই শেকল এমন একটা বিশ্বাসযোগ্য জগত তৈরি করে, যেখানে সব ধরনের দাসত্বকেই সংগত মনে হয়। সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে অনেক সাহস লাগে।
১০. কেন তুমি আজও কুকুরের মতন বিশ্বস্ত হতে পারলে না?
১১. মেয়েটির হাতে মেহেদি, ছেলেটির হাতে হাতকড়া।
১২. নদীর যে ঢেউ, জানে কি সে তার প্রেমেও বাঁচে কেউ?
১৩. গাছের শেষ যে পাতাটি ঝরে, তার বিরহে কাঁদে না কি গাছ?
১৪. বসন্তের অপেক্ষায় ঘুমিয়ে থেকো না। বসন্তকে আনতে জেগে ওঠো।
১৫. ছোটোবেলায় জেটপ্লেনের রেখা দেখাটাও ছিল অপেক্ষার একটি বিষয়।
সহজ জীবন কী সহজেই হারায়!
১৬. ফুলের সঙ্গে চেনাপরিচয় মৌমাছির লাগে কি আদৌ মধু সংগ্রহে?
১৭. বসন্তে বৃষ্টি নামলেও বসন্ত তবু বসন্তই থাকে।
১৮. রেললাইনের ধারে ছড়ানো যত পাথর, ওরা কি জানে রেলগাড়িটা ঠিক কোথায় গিয়ে থামে?
১৯. চাঁদে মেঘের আশ্রয়? না কি মেঘে চাঁদের প্রশ্রয়?
২০. হাত-পা ছুড়ে ছুড়ে খেলে যে শিশু, সে অবাক হয়ে ভাবে, আমি খেললে হয় কেন মায়ের গায়ে ব্যথা?
Post Views: 634