১. একটা সময় পর মানুষ আর কারও সঙ্গেই কিছু শেয়ার করতে পারে না
তখন কেবলই আয়ুর বোঝা বয়ে বেড়ানো।
২. : কিন্তু আমাদের দু-জনের বয়সের ব্যবধান তো অনেক! : কিন্তু আপনার প্রতি আমার ভালোবাসাও যে অনেক!
৩. যদি তাকে ক্ষমা করে দাও, যার ক্ষমা পাবার কথা নয়, তবে তার বদলে এমন কিছু পাবে, যা তোমার পাবার কথা নয়।
৪. নিরহংকার হওয়া কেবল তাকেই মানায়, যার অহংকার করার অনেক কিছুই আছে।
৫. : অনেক আশা নিয়ে আপনার কাছে এসেছি। একটু সময় দেবেন? : বিনা মূল্যে অনেক দামি জিনিস চেয়ে ফেললেন তো!
৬. যার নিজের দুঃখই পাহাড়সমান, কার দুঃখে পাহাড়ও টলে, তাতে তার কী এসে যায়?
৭. যে নতুন কিছু পেতে চায় পুরোনো কিছুকে না হারিয়েই, ঈশ্বরও তার উপর বিরক্ত।
৮. : তুমিই বলে দাও, কী করলে আমি একটু ভালো থাকতে পারব? : নিজের সঙ্গে বাঁচতে শিখে নিলে।
৯. দু-জন অচেনা মানুষ যখন পরস্পরের সাথে দীর্ঘসময় থাকার পরও পরস্পরের কাছে অচেনা থেকে যায়, তার চেয়ে আফসোসের আর কী হয়?
১০. : তুমি সবসময়ই একাকিত্বে ভোগো কেন? : কারণ আমি সবসময়ই কিছু-একটার অপেক্ষায় থাকি।
১১. : ভয় পেয়ো না। আমি পাশে আছি। : ওটাই আমার সমস্ত ভয়ের একমাত্র কারণ।
১২. একদিন মানিব্যাগভর্তি অকেজো টাকা চোখের সামনে রেখে বিদায় নেব।
১৩. মেয়েরা যা নিয়ে ভাবে, তা নিয়ে কেবল ভাবতেই থাকে।
১৪. কারও সঙ্গে থেকে প্রতিদিনই কষ্ট পাবার চেয়ে একা একা কিছু দিন কষ্ট সহ্য করা ভালো নয় কি?
১৫. : আমাকে ছেড়ে গিয়ে ভালো আছ? : ভালো থাকতে তো ছেড়ে আসিনি। সঙ্গে থাকতে কষ্ট হচ্ছিল বলেই ছেড়ে এসেছি।
১৬. সত্যি বলতে কী, সত্যি কথা বললে তুমি ঝামেলা করো বলেই মিথ্যে বলি।
১৭. : মেয়েরা কেন অশান্তি না করে বাঁচতে পারে না? : ছেলেরা কেন মেয়েদের ছাড়া বাঁচতে পারে না?
১৮. আমি নিশ্চয়ই মাতাল অবস্থায় আছি। নইলে কেন আমি বুঝতে পারছি না, এ জগতে কে ভাইয়ের চেয়েও আপন? কে-ইবা স্ত্রীর চেয়েও পর?
১৯. : তুমি কি তবে কবিতা ভালোবাসো না? : ততক্ষণই ভালোবাসি, যতক্ষণ আমি ক্ষুধার্ত নই।
২০. ভালোবাসা সত্যিই অদ্ভুত! এত কষ্ট দেয় যা, তা-ও কী করে এত চমৎকার হয়?
Post Views: 200