১. কেউ একজন বলে গেল, তোমার মধ্যে কোনও আনুগত্য নেই। সেজন্য কেন তুমি ওদের বঞ্চিত করে রাখছ, যারা তোমার প্রতি অনুগত?
২. এই ভালোবাসাকে তোমাকে যন্ত্রণা দেবার সুযোগটা আর দিয়ো না।
৩. যাকে ভালোবাসো, যদি দোষটা তারই হয়, তবে কেন তার বিচার করছ না?
৪. একদিন সময় করে আমাকে মনভরে কাঁদতে দিয়ো।
৫. যে মানুষটা চুপচাপ কাঁদে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে, তার দুঃখ নিয়ে কখনও ঠাট্টা কোরো না।
৬. দৃষ্টি ছোড়ার তীব্র দাবিকে উপেক্ষা করে আর কতকাল এভাবে চোখ ঢেকে রাখবে?
৭. অন্তত এক বারের জন্য হলেও কেন সমস্ত বাধাকে সরিয়ে নিচ্ছ না?
৮. যারা কবিতা বোঝে, ওরা তো তোমার আশেপাশেই! তবুও কেন নিজেকে এভাবে আটকে রেখেছ?
৯. কোনও এক কষ্টের রাতে অস্থির হৃদয়ে দুঃখকে আকাশ ছুঁতে দেখেছ কখনও?
১০. ভেঙে-যাওয়া স্বপ্নের যে রং, তা-ও কি এঁকে দেখানো যায়!
১১. বন্ধুরাও যখন খোলস ছাড়ে, তখন সাপের উপর বিশ্বাস রাখা ছাড়া আর উপায়ই-বা কী!
১২. প্রিয়া তার মুখের উপর থেকে চুল সরাল। মনে হলো, চাঁদের গা থেকে কিছু মেঘ সরে গেল।
১৩. তোমার স্মৃতিরা এসে এই মরুভূমিও সাজিয়ে দেয়!
১৪. নদীর ঢেউয়ে এ কীসের গর্জন? তুমি এলে, তাই ঢেউও বুঝি অচেনা হলো?
১৫. সম্ভব হলে অন্যদের কষ্ট নাহয় একটু কম করে দিয়ো?
১৬. বিচ্ছেদের যন্ত্রণা আরও একটু কম হলে বুঝি এর মহিমা কমত?
১৭. কষ্ট এলে একটু হলেও সম্মান দেখিয়ো! কষ্টেরও যে অভিমান হয়!
১৮. অত কেঁদো না; চোখ শুকিয়ে যাবে। জীবন যে এখনও পড়ে আছে!
১৯. খেয়াল রেখো; ভুলেও যেন স্বপ্নশূন্য হয়ে পোড়ো না!
২০. এসেই যখন পড়েছি, কষ্টের তীব্রতার শক্তিতে আস্থা হারাতে শুরু করে দাও!