ভাবনার বনসাই: এক-শো বায়ান্ন

১. অশ্রুর বিসর্জনে যে সুখ পেলাম আমি,
হেসেও কুড়োতে পেরেছ কি তুমি সুখ অতখানি?




২. তোমাদের সুখে রাখতে আমি করে ফেলতে পারি সব‌ই অনায়াসে...এমনকী চাকরিটাও...!




৩. চোখের জল শুকোনোর আগেই মুছে দিতে শেখো...
শুকিয়ে গেলে তো আর মুছে দেবার সুযোগটা পায় না কেউই...




৪. দেখার চোখটাই প্রয়োজন শুধু...তা না হলে চাঁদ তো সবার ঘরেই ওঠে!




৫. ভালোবাসাকে ভালোবাসি না,
ভালোবাসতে পারাকে ভালোবাসি।




৬. আমি হারিয়ে যাবার আগে
এই দেখাটা দিলে কি খুব ক্ষতি হতো?!




৭. : তোমার কী খবর?
: এখনও আমার মতন দ্বিতীয় কাউকে পেলে না তো...!




৮. বাতি জ্বললে কি আর আরাধনা হয়?!
মাইকে-মাইক্রোফোনে কি আর সাধন-ভজন রয়?!




৯. রক্ত যে সবারই লাল, তা তো আমি স্পষ্ট দেখতে পাই...আর তুমি দেখতে পাও কিনা ভেদাভেদ...




১০. পালানোর ভয়ে আগেই পালালে...আমাকে ফেলেই!




১১. এত বাছবিচার করে শেষে কিনা তোমার হাতেই পড়লাম...খুন হতে!




১২. না, আমার কবিতার কোথাও তুমি নেই। তোমার অবয়ব যতটুকু দেখো, তার পুরোটাই আমি নিজে!




১৩. মানুষ নাকি স্মৃতিতে বাঁচে! তবে তুমি কেন বেঁচে আছ শুধুই রক্তে?




১৪. আমাকে না চিনিয়েই পালাতে যদি,
যেতে কি দিতাম অত সহজেই?




১৫. তোমাকে ভালোবেসেই ফুল ভালোবেসেছি।
আজ তুমি নেই, তবু আজও ফুল ভালোবাসি।




১৬. সূর্য উঠলেই আঁধার কেটে যায়,
এই মিথ্যে কথাটি প্রথম কে বলেছিল!




১৭. মৃত্যুর স্বপ্নে বিভোর হয়ে ছিলাম যখন,
ঠিক তখন‌ই তুমি এলে!
আজ আয়ুর দুঃস্বপ্নে বাঁচতেও বড়ো কষ্ট!




১৮. পৃথিবীতে এসেছি বলে যতটা কাঁদি,
ততটা কাঁদেন না তিনিও কি...
যিনি আমায় পাঠালেন এখানে?!




১৯. তুমি নেই বলে...
এই শীতেও বৃষ্টি ঝরে!




২০. তোমাকে বিশ্বাস করে
পুরো পৃথিবীকেই অবিশ্বাস করতে শিখে গেলাম!