১. চলে যাবার সময় হাত নাড়িয়েছিলে। কেন? কাছে ডেকেছিলে? না কি বিদায় জানিয়েছিলে?
২. বিচ্ছেদে ভয় নেই; আমার যা ভয়, এক প্রেমেই! বিচ্ছেদ তো কেবল এক বারই খুন করে!
৩. এ জীবনে কত-কীই তো এল, শুধু জীবন এল না!
৪. কার ঘর, কে যে থাকে! কার খানা, কে যে খায়!
৫. খবরের কাগজ বন্ধ করে কবিতার বই খুলি। রক্তের ঘ্রাণ আর কত নেওয়া যায়!
৬. প্রেমে প্রেমে কাটছে বেলা, কাজের কাজ জমছে মেলা!
৭. এ হৃদয়ের ছাই-ই কেবল দেখলে? চাঁদের গায়ে ওই আগুন দেখলে না!
৮. দরজা বন্ধ। এসো, এখন একে একে সব বন্ধন খুলি!
৯. প্রিয়, দোহাই তোমার, চাঁদটাকে ধরে রাখো; কখন আবার টুপ করে মাটিতে পড়ে!
১০. টিনের চালে বৃষ্টির এমন মধুর অর্কেস্ট্রা... ওতে চাল চুঁইয়ে কিছু জল ঢোকে তো ঢুকুক না!
১১. বড়ো কাজে আসেন যিনি, তাঁকে ছোটো কাজে আনার কী মানে?
১২. তোমার উপর রাগ নেই গো; আমার যত রাগ, তার সবই তোমার সেই প্রেয়সীর উপর, যে তোমায় আটকে রাখে!
১৩. কেউ সাহিত্য লেখে, কেউবা বই লেখে!
১৪. : কেন ভরা ম্যহফিলে চোখটা অমন নামিয়ে রাখো? : সবাইকে তোমার নাম জানিয়ে কী লাভ, বলো?
১৫. মন তো বদল হলোই; এখন ধর্ম যদি না-ও বদলাই, কী এসে যাবে!
১৬. অভিমানে অমন ফুলেছ যে? চাও তো... ভেতরের তপ্ত হাওয়ায় নিজেকে উড়িয়ে নিয়ে তোমায় চুপসে দিই?
১৭. মরার আগে দাদু বলেছিলেন, বেঁচে থাকো, ভাই!
শেষবেলায় ওই অভিশাপটা দাদু আমায় না দিলেও পারতেন!
১৮. চাঁদের মতো টুকটুকে বউ ক্রমেই পরিণত হয় শুধুই রুটির থালায়।
১৯. চাঁদের সুদ, সূর্যের আসল। লোকে কেবলই সুদের পাগল!
২০. আমায় তোমার আয়না করো! আমায় তুমি সুন্দর দেখো!
আমায় যদি আয়না না করো, তবে জানব, এ কাম কেবলই!