Viva: the art of selling yourself
BCS + IBA
- আসলে ভাইভা এক্জামের কোনো প্যাটার্নই নাই। ভাইভার মার্কস্ ম্যাটার করে, এধরণের ভাইভা আমি দিয়েছি এপর্যন্ত ২ জায়গায়। আইবিএ ভাইভা আর বিসিএস ভাইভা। আইবিএ’র ভাইভা বোর্ডে ছিলাম ১৮-২০ মিনিট, বিসিএস-এ ৪-৫ মিনিট। কতক্ষণ ওখানে রাখলো, কী জিজ্ঞেস ক’রলো, কী কী পারলাম, কী কী পারলাম না, এগুলো অতটা মুখ্য নয় যতটা ভাবা হয়। অলস্ ওয়েল দ্যাট এন্ডস্ ওয়েল।
- আমার মনে হয়েছে, ভাইভা ব্যাপারটা যতটা অবজেকটিভ, তার চেয়ে অনেক বেশি সাবজেকটিভ। আমাদের অভিজ্ঞতা কী বলে? কাউকে কাউকে দেখলে কথা বলতেও হিসাব ক’রে বলতে হয়। আবার কাউকে কাউকে দেখলে কষে দুইটা চড় মারতে ইচ্ছা করে। মারতে না পারলে কেমন যেনো অস্বস্তি লাগে। ভাইভা দেয়ার সময় মাথায় রাখবেন, আপনাকে চাকরি দিতে কেউ বাধ্য নন। আপনি অপরিহার্যও নন। ভাইভাতে ভালো করার জন্যে প্রিপারেশন থেকে প্রিপেয়ার্ডনেসটাই বেশি জরুরি। প্র্যাকটিস তো সবাই-ই করে, তবুও সেঞ্চুরিটা কিন্তু টেন্ডুলকারের ঝুলিতেই যায়। সেইদিনটা আপনার কিনা সেটা অনেকটাই আপনার ভাগ্য নির্ধারণ ক’রে দেয়।
- আপনি কী জানেন তার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ আমার ইমপ্রেশন কী হলো আপনার জানার সম্পর্কে। সাধারণত একজন ব্যক্তিকে দেখার প্রথম ২০ সেকেন্ডের মধ্যে তার সম্পর্কে একটা ইম্প্রেশন জন্মে, সেটা ইতিবাচকও হতে পারে, নেতিবাচকও হতে পারে। এটাকে কাজে লাগান। You will never get a second chance to make the first impression. সবাইকে দেখলে সবকিছু বলা যায় না, বলতে ইচ্ছেও করে না। কাউকে কাউকে দেখলে তাজমহল কীভাবে প্রেমের সাক্ষর বহন করে চলেছে, সেটা জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করে; আবার কাউকে কাউকে দেখলে তাজমহলের ইটের সংখ্যা জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করে। কারো কারো অ্যাপিয়ারেন্স অ্যাটিচিউড দেখলে পদ্মা নদীর দৈর্ঘ্য জিজ্ঞেস ক’রতে ইচ্ছা করে, আবার কারো কারো কাছ থেকে পদ্মার বুকে নৌকায় ভাসতে ভাসতে চাঁদের আলো ছুঁয়ে দেখার গল্প শুনতে ইচ্ছে করে। কিংবা পদ্মাপাড়ে প্রেমিকার হাত ধ’রে হাঁটবার গল্প। অথবা অন্য কোনোকিছু, যা বলতে কিছু জানতে হয় না, অথচ সবকিছুই জানিয়ে দেয়া যায় খুব সহজে। Sell yourself. অন্য একজনকে না দিয়ে আপনাকে কেনো চাকরিটা দিলে ভালো হয়, সেই ব্যাপারে উনাদেরকে convince করুন। Wipro’র example. BCS Foreign Affairs-এর ভাইভার ২টা examples.
- যাঁরা ভাইভা বোর্ডে থাকেন, তাঁরা সত্যিই অনেক বেশি এক্সপেরিএন্সড আর এক্সপার্ট। উনারা খুব ভালো করেই বোঝেন আপনি কী বলছেন, কী লুকাচ্ছেন। Cheating is an art. Catch me if you can! A clever man knows how to cheat, an intelligent man knows how to make others let him cheat. আমাকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো সাহিত্য থেকে! কেনো?
- এক্সপেরিয়েন্স বলে, ভাইভাতে ভালো করার অন্ততঃ একশো টেকনিক আছে যেগুলোর একটাও কাজ করে না৷ যা সঞ্চয় করবেন, তার চেয়ে বেশি কাজে লাগবে যা সঞ্চয়ে আছে৷ আপনি যেরকম, সেটাকেই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করুন। আত্মবিশ্বাস ভেঙে দেয় কিংবা আপনাকে আপনার মতো থাকতে দেয় না, এমন কিছু শুনবেন না, করবেন না৷
- সিভিল সার্ভিসে একটাই Rule: Obey or Leave! অন্যান্য চাকরিতেও, What is, is the rule; not, what should be. আপনাকে বিপ্লব ঘটানোর জন্যে চাকরি দেয়া হবে না। আপনি যেমন মানসিকতারই হোন না কেনো, আপনি এটা প্রমাণ করুন যে প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনের সাথে আপনি মানিয়ে নিতে পারবেন। ভাইভা বোর্ডে যারা থাকেন, তাঁরা কিন্তু ওইসময়ের জন্যে আপনার বস। আপনি কোনোভাবেই আপনার বসের চাইতে স্মার্ট নন। বসের সাথে কোনোধরণের মান-অভিমান করা যাবে না। সকল মান-অভিমান জমিয়ে রাখুন আপনার প্রিয়তম কিংবা প্রিয়তমার জন্যে।
- ভাইভা বোর্ডে যে যে ব্যাপারগুলো দেখা হয় বলে আমার কাছে মনে হয়েছে —
- Positive Attitude
- Body Language
- Mental Maturity
- Ready Wit
- Thought Clarity
- Decent Appreance
- Etiquette
- Commonsense
- Cool Temperament
- English Fluency
- Situation Handling Capability
- Analytical Skill
- নার্ভাসনেস থাকবে না, এটা হয় না৷ থাকবেই৷ ওটা কাটানোর কিছুটা দায়িত্ব সিচ্যুয়েশনের উপরে ছেড়ে দিন৷ আমার ক্ষেত্রে নার্ভাসনেস আমাকে ভালো মার্কস পেতে হেল্প করেছিলো। ঘটনাটা বলি। BCS Police’এর ভাইভার আরেকটা ঘটনা। A knife kills. Well, a knife saves too!
- ভাইভা বোর্ডে আপনার সাথে যদি দুর্ব্যবহার করা হয়, তাহলে সেটাকে পারসনালি নেয়ার কিছু নাই। এখানে যা কিছুই করা হয়, প্রত্যেকটার পেছনে উদ্দেশ্য থাকে আপনাকে judge করা। BCS Admin’এর ভাইভার ঘটনা।
- ভাইভা’র সময় আই কনট্যাক্ট রাখুন৷ অন্য দিকে তাকিয়ে কথা বলা কোনো কাজের কথা না৷ তাছাড়া, স্যারদের ইনস্ট্যান্ট এক্সপ্রেশন জানতেও এটা জরুরি।
- বিসিএস পররাষ্ট্র ফার্স্ট চয়েস থাকলেই যে ভাইভা ইংলিশে হবে এমন কোনো নিয়ম নেই। ফরেনের অনেকেই ৫০% এর বেশি বাংলায় ভাইভা দিয়ে ক্যাডার হয়েছে। আমার ফার্স্ট চয়েস ছিলো কাস্টমস, অথচ আমার ৮৫ ভাগ ভাইভা হয়েছে ইংলিশে।
- ভাইভা দিতে যাওয়ার সময় কিংবা ভাইভা দিতে ঢোকার আগমুহূর্তে ভাইভা নিয়ে পড়াশোনা না করাই ভালো। এতে নার্ভাসনেস বাড়ে। ভাইভা দেয়ার পর যারা ক্যাডার হতে পারেন, তাদের সাথে, যারা ক্যাডার হতে পারেন না, তাদের পার্থক্য সবচে’ বেশি—ভাগ্যে!
- যারা আগে ভাইভা দিয়েছেন, উনাদের সাথে কথা বলুন, কী কী টাইপের প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা হয়, সেটা সম্পর্কে একটা ফেয়ার আইডিয়া নিন। সবাই যেভাবে বলে, সেভাবে না বলে একটু ভিন্নভাবে উত্তরটা নিজের মধ্যে সাজিয়ে নিন। Presentation matters! Try to read the mind of the interviewer. আপনি কী বলতে চাচ্ছেন, তার চাইতে গুরুত্বপূর্ণ হল, উনারা যা শুনতে চাচ্ছেন, আপনি সেটা বলতে পারলেন কিনা। আপনি কী বললেন, সেটা নয়, আপনি সেই কথাটা কীভাবে বললেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ। Hiding is an art. ইউফেমিজম্ শিখুন৷ যেমন ধরুন, যদি আপনাকে আপনার নিজের একটা দুর্বল দিক সম্পর্কে বলতে বলা হয়, তবে আপনি এমনভাবে উত্তরটা দেবেন যাতে এটা আপনার সম্পর্কে খুব বেশি নেতিবাচক কিছু না দেখায়। (আমাকে আইবিএ’তে এটা জিজ্ঞেস করেছিলো) কিংবা, বাংলাদেশের কিছু সমস্যার কথা জিজ্ঞেস করলে এমন কিছু বলার চেষ্টা করবেন, যেগুলো সমাধানে ইতিমধ্যেই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
- নিজের ফ্যামিলি, আগের জব, ক্যারিয়ার প্রসপেক্ট ইত্যাদি বিষয় নিয়ে ইতিবাচকভাবে বলার চেষ্টা করুন। যদি দেখেন, হঠাৎ খেই হারিয়ে ফেলছেন, একটু থেমে থেমে ভেবে আস্তেধীরে উত্তর দিন। কথা বলার সময় হাত-ঘাড়-চোখ দৃষ্টিকটুভাবে নাড়াবেন না।
- যদি কোনো প্রশ্ন উত্তর দেয়ার মাঝখানে অন্য কেউ প্রশ্ন করেন, তাহলে যিনি প্রথমে প্রশ্ন করেছেন, উনার পারমিশন নিয়ে পরের প্রশ্নটার উত্তর দিতে হবে।
- মাঝে মাঝে Ted Talks শুনতে পারেন, Youtube সহ অনেক সাইটে দেয়া জব ইন্টারভিউগুলো শুনতে পারেন। বিটিভির রাত ১০টার ইংরেজি সংবাদ শুনতে পারেন। CNN, Al Jazeera শুনুন। সাবটাইটেল অন করে American accent এর মুভিগুলো দেখতে পারেন। কোনো বন্ধুর সাথে মাঝে মাঝে ইংলিশে কনভারসেশন প্র্যাকটিস করতে পারেন। তবে ভুলেও এমন কোনো পণ্ডিতের সাথে এই কাজটা করবেন না, যে শুধু ভুলই ধরিয়ে দেয়।
- আপনার ভাইভার ডেটের আগের ১ সপ্তাহের কয়েকটা পেপারে নিয়মিত চোখ রাখুন। সাম্প্রতিক বিষয়, মুক্তিযুদ্ধ, নিজের সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখুন।
- মাঝে মাঝে স্মার্টনেস না দেখানোটাই স্মার্টনেস৷ আপনাকে দেখার পর যে ফার্স্ট ইম্প্রেশন তৈরী হয়, সেটার উপর আপনার ভাইভার প্যাটার্ন অনেকটাই নির্ভর করে৷ নিজেকে gentleman/ lady হিসেবে উপস্থাপন করুন।
- ভাইভা বোর্ডে কোনো বিষয় নিয়েই তর্ক করবেন না। Boss is always right!
- যেকোনো ভাইভা এক্সামে ২ ধরণের প্রশ্ন থাকে। এক। Informative দুই। Non-informative ……… সাধারণত ২য় ধরণের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার স্টাইলের উপর স্যারদের বেশি emphasis থাকে। ভাইভাতে এরকম কিছু নেই যে, এতোটা পারলাম, এতো মার্কস দেয়া হবে, মানে ভাইভাতে কোনো segmented marking হয় না; বরং overall performance-এর উপর নম্বর দেয়া হয়। আপনি অনেক প্রশ্নের উত্তর করতে পারলেই যে অনেক মার্কস পাবেন, এমন নয়।
- ইংলিশে উত্তর দেয়ার সময় যদি আপনার কোনো কথায় কোনো ভুল খেয়াল করেন, তাহলে থেমে গিয়ে সেটাকে শুধরে দেয়ার দরকার নাই। কথা হচ্ছে তীরের মতো, একবার ছুটে গেলে সেটাকে থামাতে গেলে হাত রক্তাক্ত হবে। হয়তো বা, স্যাররা আপনার ভুলটা খেয়ালই করেননি। কী দরকার আপনি নিজ থেকে বলে দেয়ার? লোকে ইংরেজি না পারার কারণে যতোটা ভুল করে তার চেয়ে বেশি ভুল করে ইংরেজিতে কথা বলতে পারবো না, এই ভয়ের কারণে। যতোটুকু সম্ভব, কথায় আঞ্চলিকতা পরিহার করুন।
- সিভিল সার্ভিস, আপনার সাবজেক্ট, ক্যাডারের ফার্স্ট আর সেকেন্ড চয়েস সম্পর্কে ফেয়ার আইডিয়া রাখুন৷ আপনি কেন চাকরিটা চাইছেন, সেটার উত্তর রেডি রাখবেন। IBA’র ক্ষেত্রে আপনি কেনো MBA করতে চাইছেন, সেটার উত্তর রেডি রাখবেন। ঠিক উত্তর দেয়ার চাইতে উত্তর ঠিকভাবে দেয়াটা গুরুত্বপূর্ণ।
- কী জানেন না, সেটা নিয়ে অত ভাববেন না৷ হয়তো আপনাকে ওটা জিজ্ঞেসই করা হবে না৷ আর যদি জিজ্ঞেস ক’রেই ফেলে, আর আপনি উত্তর দিতে পারলেন না, তাতে কী হ’য়েছে? প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য ভাইভাতে বেশি মার্কস্ বরাদ্দ থাকলে অনেক Parrot-type’এর লোকজন চাকরি পেতো৷
- নিজেকে উৎসাহী শ্রোতা হিসেবে দেখান৷ চেহারায় একটা ভদ্র ভদ্র টাইপের ভাব ফুটিয়ে তুলুন, যাতে আপনাকে বকা দিতেই কষ্ট লাগে৷ এটা সত্যিই কাজে দেয়৷
- ঢোকার সময় হাসিমুখে সালাম এবং বের হয়ে যাওয়ার সময় হাসিমুখে ধন্যবাদ এবং সালাম দিতে ভুলে যাবেন না। আপনার সাথে দেখা হওয়ার সময় এবং আপনি বিদায় নেয়ার সময় আপনার সম্পর্কে ধারণা জন্মে। ইন্টারনেটে non-informative questions নিয়ে প্রিপারেশন নিয়ে রাখতে পারেন। যেমনঃ Imagine You।.. Inquiries About Your Personal Life… মাঝে মাঝে অন্যকেউ হয়ে উত্তর দেয়ার চেষ্টা করতে পারেন।
আড্ডা শেষ হোক গল্পে ……..
প্রথম গল্প:
একটা কাক গাছের উঁচু ডালে কোন কাজ না করে অলসভাবে বসে ছিল৷ ঠিক সে সময়ে ওই পথ দিয়ে এক খরগোশ যাচ্ছিলো৷ খরগোশ কাককে জিজ্ঞেস করল, “আচ্ছা ভাই, আমিও কি তোমার মতো কোন কাজ না করে এই গাছের নীচে বসে থাকতে পারি?” কাক বলল, “নিশ্চয়ই পারো!” খরগোশ তা-ই করল৷
কিছুক্ষণ পর সেই পথ দিয়ে এক শেয়াল যাচ্ছিল৷ শেয়াল খরগোশটাকে বসে থাকতে দেখে খপ্ করে ধরে খেয়ে ফেলল৷
এই গল্পের lesson কি? lesson হলো, যখন আপনি এতটা উঁচু আসনে বসে আছেন যে, কেউ আপনাকে ছুঁতে পারবে না, তখন আপনি হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকতে পারেন৷ তবে, এর আগে পরিশ্রম করে আপনাকে সেই আসনে বসার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে৷ ভাবুন, আপনারা এখন কোন আসনটাতে বসে আছেন৷
দ্বিতীয় গল্প:
শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচতে একটা ছোট্ট পাখি সাইবেরিয়া ছেড়ে যাচ্ছিল৷ হঠাৎ পাখিটা জমে গিয়ে বরফের টুকরোর মতন টপ্ করে মাটিতে পড়ে গেল৷ বেশ কিছু সময় পড়ে সেই পথ দিয়ে একটা গরু হেঁটে যাওয়ার সময় পাখিটার উপর মলত্যাগ করল৷ কিছুক্ষণ পর গোবরের উষ্ণতায় পাখির গায়ের সমস্ত বরফ ঝরে গেল৷ পাখিটা তখন খুশীতে গান গাইতে শুরু করল৷ কাছেই একটা বেড়াল বসেছিল৷ গান শুনে বেড়ালটা গোবর থেকে পাখিটাকে বের করে খেয়ে ফেলল৷
এই গল্পের lesson গুলো কি কি?
# প্রথম lesson হলো, Not everyone who drops shit on you is your enemy. এর মানে হল, যারা আমাদের উপরে ময়লা ছিটিয়ে দেয় অর্থাৎ আমাদের বকা-ঝকা করেন, তাদের সবাই কিন্তু আমাদের শত্রু নন; অনেকেই আমাদের ভালো চান৷ এই দলে আছেন, আমাদের বাবা-মা, সিনিয়ররা, স্যাররা৷
# দ্বিতীয় lesson হলো, Not everyone who gets you out of shit is your friend. এর মানে হল, অনেকেই আছেন যাঁরা আমাদের বিপদ থেকে মুক্ত করার কথা বলে হাত বাড়িয়ে দিয়ে আরো বড় বিপদে ফেলে দেন৷ এই দলে আছেন, আমাদের আশে-পাশের সেইসব মহাপণ্ডিত ব্যক্তিরা, যাঁরা বলেন, “বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে আর কি হবে? তার চেয়ে অন্য কিছু কর৷” অথবা বলেন, “তোমাকে দিয়ে বিসিএস হবেনা৷”আমি মনে করি, If you cannot help a person to do something, you have no right to demoralize him/her saying that he/she cannot do it.
# আমার মনে হয়, তৃতীয় lesson টাই সবচেয়ে important. সেটি হলো, When you are in the shit, always keep your mouth shut!! এর মানে হল, যখন আপনি বিপদে আছেন, তখন সবসময় আপনার মুখ বন্ধ রাখবেন৷ Success talks the loudest. Success can buy silence. আপনার সাফল্য সবার মুখ বন্ধ করে দিতে পারে৷ তাই, নিজের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিন; অন্যদের প্রতি নয়৷
No easy day, the only easy day was yesterday
Good Luck!
প্রশ্নোত্তর পর্ব
“The Story Of My Life-
Two roads diverged in a wood, and I—. I took the one less traveled by,. And that has made all the difference.” ~ Robert Frost ‘The Road Not Taken’
“Life was like a box of chocolates. You never know what you’re gonna get.”~ Forrest Gump