১. যে পাশে থাকলে বাঁচতে কষ্ট হয়, কেন তেমন কারও সঙ্গেই বাঁচতে হয়?
২. : কেমন আছ? : একা আছি। : মানে? : বিদেয় হতে বললাম!
৩. তোমার শরীরের ভাঁজ। তোমার দু-চোখের মায়া। তোমার হাসির রহস্য।
ভালোবাসার অন্য কোনও মানে আমি জানি না।
৪. বাঙালি যখন সৃষ্টিশীল কাউকে ঈর্ষা করে, তখন তার চরিত্রের ব্যবচ্ছেদ করতে বসে।
৫. মানুষ যা পেতে কাছে আসে, তা পেয়ে যাবার পরের চেহারাটাই তার আসল চেহারা।
৬. যারা বেঁচে থাকে, তাদের সবাইকেই কি স্মৃতি তাড়া করে ফেরে?
৭. : অনেক দেরি করে এলে। : তবু তো এলাম!
৮. : আমি জানতাম না, তুমি এতটা খারাপ। : এখন জেনে ফেলে আমার কী এমন উপকার করেছ?
৯. যা ভাবছ, তা হবে না। যা হবার, তা-ই হবে।
১০. সে-ই জেতে, যে জানে, কোথায় জিততে চাওয়ার দরকার নেই।
১১. তুমি আমার সব কিছুই জানো। তবে তুমি আমায় বোঝো না। কারও সব কিছু জানার চাইতে বরং তাকে বোঝা জরুরি।
আমার কথা শেষ; তুমি এখন আসতে পারো।
১২. : আমি তোমার সঙ্গে থাকতে চাই। : তার আগে আমার সঙ্গে থাকতে শেখো।
১৩. আমি কী করছি, জানি না। তবে এটা করতে আমার ভালো লাগছে। আমি কী করছি, জানতে ইচ্ছে করছে না।
১৪. : ড্রেসটা পরলে না যে? গায়ে ধরে না? : গায়ে ধরে, কিন্তু মনে ধরে না।
১৫. প্রত্যেকেরই ছোটোবেলা ফিরে আসে তার নিজের সন্তানের মধ্য দিয়ে।
১৬. আমাদের কথা যে শুনতে চায় না, আমরা তাকে কখনও পছন্দ করি না।
কারও প্রিয় হবার প্রথম ধাপ: তার কথা মন দিয়ে শোনা।
১৭. কী একটা জীবন! সংখ্যা গুনে গুনেই শেষ!
১৮. ভালো না বেসে ভালোবাসি বলতে না পারার ক্ষমতা নিয়ে পৃথিবীতে বেশি মানুষ জন্মায় না।
১৯. মানুষের মেনে নেবার ক্ষমতা পরিস্থিতিভেদে বদলায়।
২০. একজন দুর্বল প্রকৃতির মানুষই ক্রমাগত বলতে থাকে, কোন কোন ক্ষমতাধর ব্যক্তি তাকে চেনে।
এমন মানুষ কেবল দুর্বলই নয়, তদুপরি বিরক্তিকর।