১. আমার চোখের ভাষাই বোঝেনি যে, তাকে মনে কড়া নাড়ার সাহসটা দিয়েছে কে?
২. মানুষের কাছ থেকে আমার চাওয়া এতই কম যে, কেউ একটু সময় নিয়ে আমার দিকে তাকালে পর্যন্ত কেঁদে ফেলি!
৩. কখনও কিছুই চাইনি আমি, এই স্বভাবকে পুঁজি করে সবাই আমায় ঠকাল...
৪. তুমি জানতে আমি কেমন মানুষ, তবুও অমন করে কথা বলতে তোমার বাধত না!?
৫. তুমি দূরে থাকার চেয়ে বরং চলে যেয়ো, মনকে এটা-সেটা বলে আমি বুঝিয়ে দেবো।
৬. এত ঝড় যাচ্ছে আমার উপর দিয়ে...সেই ঝড় আমার হাত দিয়ে তার ভয়াবহতার গল্প লিখিয়ে নিচ্ছে।
৭. আমার কী কী লাগবে, সেগুলোর একটা লিস্ট পাঠাতে বললে; তোমাকেও যে লাগবে, সেটা বলার সাহসটুকুও পেলাম না!
৮. আমাকে নিয়ে বেড়াতে যাবে বলে সুন্দর জায়গা খুঁজে মরছ, অথচ তোমার মুখের চেয়ে সুন্দর কিছু আমি এই জীবনে দেখিনি।
৯. দেখো, কথা জমতে জমতে কেমন চোখে ভেসে উঠেছে! ওহ্! তুমি তো আবার শুধু বইটাই পড়তে জানো!
১০. : যাও, তোমার দেরি হয়ে যাচ্ছে না? : জলদি বিদায় করতে চাও আজকাল! : আমার কাছে আসার সময় তোমার হাতে তো বরাবরই অনেক কাজ থাকে!
১১. : তুমি চাইলেই আমরা কিন্তু একসাথে থাকতে পারতাম। : কী করব বলো, আমি যে মাঝখানে থাকতে পারি না!
১২. : আমায় ক্ষমা করো, সময় থাকতে তোমায় একটু ভালোবাসতে পারিনি। : তুমি আমার কৃতজ্ঞতা জেনো। ভালোবাসতে পারোনি বলেই নিজের মূল্যটা আজ আমি নিজেই বুঝি।
১৩. : প্রয়োজনে আমাকে শাস্তি দাও, তবুও চলে যেয়ো না। : সাথে থেকে শাস্তি দিতেও কিন্তু আমি শিখে গেছি।
১৪. : বিষ খেলে কেমন লাগবে? : আমি তো রোজই খাই, আলাদা কিছু লাগবে না। তুমি বরং অন্য কাউকে জিজ্ঞেস করো, যে কখনও খায়নি।
১৫. : তুমি কি শোকে পাথর হয়ে গেছ? : তোমার যন্ত্রণা দেবার ক্ষমতা দেখে একটা পাথর হয়েও আমি অবাক হই।
১৬. আমি যাই আজকে? আর লিখতে পারছি না, খুব কষ্ট হচ্ছে।
১৭. : তোমার কখনও কারও ভালোবাসা পেতে ইচ্ছে করে না? :কখনোই না! আমি তো জানি, যে ভালোবাসে, তার দীর্ঘশ্বাসের অভিশাপ কী জিনিস!
১৮. : সন্ধ্যার আগে বাড়ি ফিরে যেয়ো। : আমার বাড়ি ফেরার সব রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে।
১৯. : তোমার কি খুব কষ্ট হচ্ছে? : মরে যেহেতু যাইনি এখনও, তার মানে তুমি আরও কিছু যন্ত্রণা দিয়ে দেখতে পারো।
২০. তোমার মৃত্যু যদি আমার আগে হয়, তুমি তোমার পরিবারকে বলে যেয়ো, আমাকে যেন একটা বার তোমার লাশ দেখার সুযোগ দেয়। আমি সেই কতকাল ধরে অপেক্ষা করছি...! এটাই আমার মৃত্যুর আগে শেষইচ্ছে।