১. আমরা দু-জন দু-জনের হয়ে গেলেও বৃষ্টি ঠিকই হতো! ২. বৃষ্টি নামলেই মনে পড়ে, একদিন বৃষ্টি দেখলেই তোমাকে ফোন করতাম! ৩. সেদিন বৃষ্টির সামনে বৃষ্টিতে-ভেজা শরীর নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ দেখি, আয়না দেখে বৃষ্টি ভেবেছি! ৪. আগে তোমার ভালোবাসায় ভিজতাম, আর এখন বৃষ্টিতে ভিজি। ৫. একদিন বৃষ্টিতে ভিজে তোমাকে চুমু খেয়েছিলাম… ভাবতে ভাবতে ঠোঁটে নোনতা স্বাদ টের পেলাম। রক্ত বেরোচ্ছে… ৬. তোমার শান্তি নষ্ট করতে চাই না বলেই চুপ আছি। আর তুমি কিনা ভাবছ, আমি হেরে গেছি! ৭. এত দুঃখ পেয়ো না, দরকার হলে চলে যাও। তোমাকে দুঃখ পেতে দেখলে ভালো লাগে না। ৮. সুখের বোধ হয় কিছু সময় আছে, সবসময় সে আসে না। ওদিকে দুঃখ তো দেখি, সুখের চেয়েও ব্যস্ত! ডাকলেও আসে না! তবে আসে যখন, ভালোবাসাকে সঙ্গে করে নিয়েই আসে। ৯. এতটা দুঃখ পাবার জন্য এ জীবনে তোমাকে প্রয়োজন ছিল না। দুঃখ পাবার আরও অনেক চমৎকার রাস্তা আছে! ১০. মানুষ অল্প দুঃখেই কাঁদে; ওই পর্যায়টা অনেক আগেই পার করে এসেছি, তাই আমাকে এমন অশ্রুশূন্য দেখছ! ১১. যে আমায় এত কষ্ট দেয়, আমি কিনা তার জন্যই দোয়া করি! ১২. আমার কাছে তোমার চাইতে তোমার হাসিটাই বেশি জরুরি। আমাকে ছেড়ে ভালো থাকলে, তবে তা-ই হোক! ১৩. বলেছিলে, আমাকে চাও! অথচ নিলে কেবলই শরীর! এ শরীরে বাড়তি কী আছে, যা আমাকে চেয়ে পেয়েছ? ১৪. রাত নামলে তুমি শিশির পড়তে দেখো, আমি ফুলগুলিকে কাঁদতে দেখি। এর নামই দূরত্ব! ১৫. যা আমার নয়, এক তা বাদে এ জীবনে পাইনি আর কিছুই! এখন আমি কীসের আশায় বাঁচব! ১৬. এত জ্বলছ কেন? তোমাকে আর জ্বালাই না বলে? ১৭. এ জীবনে দুঃখ না পেলে, নিজেকে নিয়ে বলার মতো কীই-বা থাকত! ১৮. এমন নয় যে, আমি তোমার কাছে আর যাই না। সত্যটা হলো, তুমি আমায় ডাকো না বলেই আর দেখতে পাও না। ১৯. এ কেমন হৃদয় তোমার! একটুও গলে না! অমন দামি পাথর তুমি কোথায় পেলে? ২০. প্রতিদিনই কথা হয়নি বলে যে প্রেমটা চলে গেল, সে প্রেম তো কখনও আসেইনি, যাবেই-বা কী করে!