১) : চোখের জলের রং কী?
: সত্যের রং যা...
২) উগ্রবাদীদের কাছে শান্তির পায়রা থাকে না; থাকে শুধুই বুলির ফোয়ারা।
৩) আমি সরলদোলক নই। তোমার উত্তরটা 'হ্যাঁ' দিয়ে থেকে যাও, কিংবা 'না' দিয়ে বিদেয় হও।
৪) নিয়তিই যখন স্রষ্টা লেখেন, তখন তোমার উপর অভিযোগ থাকা না থাকায় কী এসে যায়?
৫) ভালোবাসতে বাসতে ক্লান্ত হইনি।
ভালোবাসা না পেতে পেতে ক্লান্ত হয়েছি।
৬) : তুমি আমার আয়না।
: ...তোমাকে দেখার বায়না।
৭) : লেখার হাত তো ভালো দেখলাম, লেখা হয় না কেন?
: লিখলে কি তাকে পাওয়া যায়, যাকে চাওয়া হয়?
৮) : ফোন সবসময় সাইলেন্ট করা থাকে কেন?
: প্রিয় মানুষটার কল কখনও আসে না যে...।
৯) : আচ্ছা, আমরা দু-জনই তো একই রকম। কেউই নিজের যত্ন নিই না।
: তাতে কী? আমি তোমার যত্ন নেব, আর তুমি আমার। কেমন?
১০) : আমার খুব চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছে হয়...এমন জায়গায়, যেখানে কোনো মানুষ নেই; আমার কান্না যেন কেউ না দেখে।
: আমার বুকের ভেতরটায় কেউ নেই। কথা দিচ্ছি, বাইরে কোনো শব্দ যাবে না।
১১) মৃত্যুযন্ত্রণার সময় তুমি আমাকে 'আমার পাগলিটা' বলো; আমি এই শব্দ শুনেই সব যন্ত্রণা সয়ে নেব।
১২) এক ভালোবাসাই পারে স্রষ্টার লেখা নিয়তির সাথে গোঁয়ার্তুমি করতে।
১৩) আমি যাকে পেতে চেয়েছিলাম, তার কাছ থেকে মুক্তি পেতেই এখন আমার যত চেষ্টা।
১৪) : নিরীহ অস্ত্র দেখেছ?
: হ্যাঁ, অশ্রু।
১৫) স্রষ্টাকে হুমকি দিয়ে এসেছি অশ্রু দিয়ে।
১৬) আমাকে ছাড়াই তো তোমার দিব্যি চলছে, তাহলে তোমাকে ছাড়া কেন আমার চলবে না?
১৭) রাজাকে হত্যা করলেই রাজা হওয়া যায় না।
১৮) বন্ধুত্বেও বলি, আমার কথা রাখো তো!
তোর কথাই বল, শুনি। কারণ, অতটা বোঝার দায় কারুরই নেই, যতটা বোঝার দায় আমার ছিল।
১৯) : ওই অমানুষটার সব উপহার চোখের সামনে থেকে সরিয়ে ফেল, তাহলে ভুলে থাকতে পারবি।
: সবই বুঝলাম, কিন্তু বাচ্চাটাকে...?
২০) : স্রষ্টাকে কী দিবো? অশ্রু?
: অশ্রুও যে তাঁরই!
: তাহলে?
: তোমার ভালো নিয়তের সাথে, নিয়তির মিল না থাকলেও সে নিয়তিকেই মানতে শেখো।