১. : চা? না কি কফি? : ঠান্ডা লাগলে গরম পানিও আরাম দেয়।
২. : বই লিখবে কবে? : আগে পড়ে তো শেষ করি!
৩. : কবিতা লিখতে কে বলে? : আমার অন্তরাত্মা।
৪. : ফ্রি'তে যা পাওয়া যায়, তার কিছুই ভালো না। : পেস্টের চেয়ে কয়লায় দাঁত বেশি সাদা হয়, জানো তো?
৫. : আমি কি এখানে কিছুক্ষণ থাকতে পারি? : আমি তো সারাজীবনের জন্য থাকতে বলেছিলাম!
৬. : এত জোরে কেন কথা বলো আজকাল? : আমরা কেউ কারুর কথা আর ধরতে পারি না, তাই চেঁচাতে হয়...দু-জনকেই...
৭. : আরেক বার জন্ম নিলে আমাকে ভালোবাসবে? : আমি ভুলেও আর জন্ম নিতে যাব না!
৮. : অভিমান করে আছ? : তুমিও অভিমান বুঝতে চাইছ? সময় এতই খারাপ চলে তোমার!
৯. : কতক্ষণ আছ? : কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসার আগ অবধি।
১০. : ক্ষুধা পায় না? : তৃষ্ণা, তৃষ্ণা, তৃষ্ণা...
১১. : গান লিখে দিয়ো? : আমার সারাশরীরে হাত বুলিয়ে নাও, গানের কথা পেয়ে যাবে।
১২. : ঠিক কী করলে লিখতে পারব? : চোখের জলে স্নান করতে পারলে।
১৩. : নিজেকে চেনোই না তুমি! : এতটাই ভালো করে চিনি যে, নিজেকে কনভিন্স করতে করতেই বেলা কেটে যায়...আর কারুর জন্য সময়ই হয় না...
১৪. : ক্ষুধা পেলে কী করো? : খুন...খুন...খুন...
১৫. : এত অভিযোগ নিয়ে কেউ বেশিদিন বাঁচে নাকি? : বেশিদিন বেঁচে কী করবে সে, যার অভিযোগ করার কেউই নেই...! হা হা হা!
১৬. : কবিতা লিখতে জানে, এমন কাউকে বিয়ে করে নিয়ো, কেমন? : কেন? : যে কবিতা লিখতে পারে, সে পাট-না-ভাঙা শাড়ির মতন, আজীবনই নতুন থাকে।
১৭. : ঘুমোবে, চলো। : তুমি যেই সময়টাতে ঝিমুচ্ছিলে, সেই সময়টাতেই আমি ঘুমিয়ে নিয়েছি।
১৮. : ভালোবাসো? কতটা? : যতটা বাসলে তোমায় সারাজীবন কাঁদানো যাবে!
১৯. এতটাই কষ্ট দিয়েছি নিজেকে যে, কষ্টের শোধ তুলতে আরও কয়েক বাটি কষ্ট গিলিয়েই ছাড়ব!
২০. : কত টাকা নেবে তোমার কবিতার জন্য? : আমি অক্ষর বেচি না।