তোমার সামান্য অভাবেই
তীব্র বিপ্লবী হয়ে উঠি আমি।
মনে হয়, সৌন্দর্যের সংজ্ঞা হয়ে
ম্লান করেছ তুমি গোটা পৃথিবী।
তোমার দেহের
পরতে পরতে
ভাস্কর্যের কারুকার্য
কিংবা কোনো দেবী, মল্লিকার মতো
ছুড়ে দিচ্ছ তোমার হাসির
হীরকরশ্মি আমার দুর্বলতার প্রতি;
আর আমি
হালভাঙা, দিশেহারা
নাবিকের মতো খুঁজছি তোমাকে
ঢেউ টলমল রুপোলি নদীর মাঝে,
উঠতি চাঁদের ঝিলিমিলি তরঙ্গের ফাঁকে।
এই তো তুমি
হাজার বছর ধরে
গবেষকের দৃষ্টি নিয়ে
খুঁজেছি যাকে, সেই তুমি
নিজেকে লীন করেছ
চিরসৌন্দর্যের মাঝে।