১) তাদের সাথেই সবচেয়ে বেশি কথা হয়, যাদের সাথে কথা হয়নি কখনও কিংবা হয়েছিল দু-একবার।
২) তোমার কথা সবচেয়ে বেশি বলি, যখন বলতে শোনো না তুমি।
৩) মানুষ কখন খুন করে...খুনির মতো মন না নিয়ে জন্মিয়েও?
৪) তুমি আয়ু হয়ে এসো;
নরম চোখে চেয়ে,
তুমি আমার চোখে বসো।
৫) তুমি কেমন মনের মধ্যে এসে ঢুকে পড়ছ।
দেখি, বাধা দাও তো, এই মনের মধ্যে এসেই!
৬) : আমি তোমার কত কাছে থাকি?
: যত কাছে কলমের নিচে অক্ষর থাকে।
৭) : হ্যালো, কী করছ লক্ষ্মীটি?
: এই তো তোমার মনের ঘর হয়ে বসে আছি। এখন বলো, বাড়ি ফিরছ কখন?
৮) : এই শোনো, তুমি অনুভূতি বোঝো?
: হ্যাঁ, বুঝি।
: তুমিই আমার অনুভূতি। আমাকে কেউ কষ্ট দিলে ততটা কষ্ট লাগে না, তবে আমার অনুভূতিকে কেউ কষ্ট দিলে আমি সহ্য করতে পারি না।
৯) : মা, আমায় এত মারছ কেন? খুব কষ্ট হয়।
: কষ্ট না পেলে, লিখবি কেমন করে?
১০) স্রষ্টা, মা আর তুমি। এই তিন জনই আমার একটা গোটা পৃথিবী। তুমি কখনও আমার পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবে না তো?
১১) : বউদি, বাচ্চাটাকে এত মারলে কেন? ভীষণ কাঁদছে।
: ওকে কাঁদতে দাও; ওর ঠাকুরমা তো শুধু ওর কান্নাই শোনে, আমারটা শুনতে পেয়েছে কখনও?
১২) শান্তি হয়ে এসো,
নীরবতায় বলব কথা,
চুপটি করে বসো।
১৩) : আমার চোখে জল দেখলে তুমি কাঁদো কেন?
: তুমি মানেই তো আমি।
১৪) মরে গেলে তো আর পাবে না। তাই বলছিলাম, এখনই একটু ধরে রাখো না, প্লিজ?
১৫) জীবনে কষ্ট আসে। এই একই কষ্ট জীবনে আবার নতুন নতুন মোড়কে ফিরে আসে। কী অদ্ভুত!
১৬) : আচ্ছা, তুমি এমন অসময়েই এলে কেন জীবনে? আরেকটু আগে এলে কী হতো?
: তোমাকে রোদনরত অবস্থায় ভীষণ সুন্দর লাগে। স্রষ্টা ওই মুখখানা দেখতে দেখতেই আমাকে পাঠাতে দেরি করেছেন হয়তো।
১৭) : টেবিলে মাথা রেখে কাঁদতে কাঁদতে চোখের যে ক-ফোঁটা জল পড়েছিল, তা দিয়ে একটা জলছবি এঁকেছিলাম। দেখবে?
: কই, দেখি...কিছুই তো দেখছি না।
: তুমি আসতে আসতেই উড়ে গেল!
১৮) আমি তোমার মধ্যেই যত শান্তি খুঁজে পাই।
তোমাকে আমি, ভালো-রাখায় রেখে দিলাম।
১৯) তোমার জন্য সুতোহীন একটা মালা গেঁথেছি। এই মালা যত বার ছুটে যাবে, তত বার একটার পেছনে আরেকটা ফুল জুড়ে দেবো।
সংসার মানেই তো এমন, তাই না?
তুমি যত বার ছুটে চলে যাবে,
আমি আবার তোমায় আমার মাঝে জুড়িয়ে নেব।
২০) হ্যাঁ, প্রার্থনায়
বার বার তোমাকেই চাই।
আমিও দেখতে চাই,
স্রষ্টা আমাকে কত বার
ফিরিয়ে দিতে পারেন!