: প্রজ্ঞা, তুমি আর লিখছ না?
: না।
: কেন? কী হয়েছে তোমার?
: কার জন্য লিখব?
: নিজের জন্য...
: আমার ভেতরঘরের অনুভূতিতে—
মরচে ধরেছে;
আমি আর নিজেকে খুঁজে পাই না ওতে।
তা ছাড়া, যাকে নিয়ে লিখতাম—
সে এখন আর আমার স্পন্দনে এসে বসে না।
শুনেছি—আমার অস্থিরতা তার অস্বস্তির কারণ!
তাকে তার মতন করে ভালো থাকতে দিয়েছি।