প্রত্যেকেই নিজের জীবনটাতেই বাঁচে। বাঁচার সময়টাতে, জীবনের অর্থ ও সত্য খুঁজে চলে। কেউ পায়, কেউ পায় না; কেউবা পেয়েও হারায়। কেউ দেয়ালে মাথা ঠুকে মরে, কেউবা মাথায় দেয়াল ঠুকে মরে। এভাবেই একদিন সব সয়ে যায়। এমনও হতে পারে, সবকিছু এমনই হয়ে যায়, যা সওয়া যায়। কে কীসে বাঁচে, কে জানে! তা বিচারের দায়ই-বা কার! এই জীবনের সত্য, ওই জীবনের মিথ্যা... এইসবের কিছুই না খুঁজেও বেঁচে থাকা যায়...যা আছে এবং যা নেই, দুটোকে নিয়েই। বাঁচতে গেলে কাউকে না পড়লেও চলে। কাউকে পড়ে ফেলা যায় কি আদৌ? নিজেকে না পড়েও যেখানে মৃত্যু পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া যায় অনায়াসে, সেখানে অন্যকে পড়ার পেছনে কালক্ষেপণের কী-ইবা মানে!