আমার মনে হচ্ছে—
তুমি আমার সব লেখাই ভীষণ অনুভব করে পড়েছ।
আমরা একসাথে লিখলে ব্যাপারটা কিন্তু দারুণ হয়!
এই লেখাগুলো পড়ার দীর্ঘসময় জুড়ে...
তুমি আমার মধ্যেই ছিলে,
সেই উচ্চারিত শব্দের প্রতিধ্বনিতে তুৃমি...
আমাদের স্মৃতিগুলোকেই জ্যান্ত করেছ।
এর প্রত্যেকটাই আমাদের অনুভূতিকে ঘিরে লেখা হয়েছে—
তুমিও বুঝি এগুলো পড়তে গিয়ে...
ধীরে ধীরে আমায় ভালোবেসে ফেলেছিলে?
তোমার কাছে আমার অবস্থান কতখানি স্পষ্ট?
তোমার আত্মায় আমি কতটা সত্য?
আমার জানা নেই—
তুমি আমার অশ্রুকে এতটা আগলে রাখলে কেন!
তোমার একটা প্রত্যুত্তরের অপেক্ষায় কত থেকেছি...
এভাবে হাজারটা পৃষ্ঠা লিখে ফেললাম—
তবুও কোনো উত্তর পেলাম না,
তোমার কণ্ঠস্বরটা এক বারও শুনতে পেলাম না।
অথচ, আমার শেষলেখাটি তোমার কাছে পৌঁছুতেই—
তুমি আমাকে হারানোর ভয়ে...
আমার খোঁজ নেওয়ায় ব্যস্ত হয়ে উঠলে,
প্রথম বারের মতন—তুমি আমার মনখারাপের কারণ জানতে চাইলে।