১. শিল্পী এবং সাধারণ মানুষ; এদের মধ্যে একটাই মিল, আর তা হচ্ছে ক্ষুধা।
২. আমি সেই বয়সেই ভালো ছিলাম, যে বয়সে আমার কাছে ক্ষুধা মেটার মানে ছিল "পেট ভরা"!
৩. আমি সেই বয়সেও ভালো ছিলাম, যখন মনে হতো, যেদিন আমি টাকা আয় করতে পারব, সেদিন সব সমস্যার সমাধান করে ফেলতে পারব!
৪. আমি তো গতকালও ভালো ছিলাম, কারণ গতকাল আমার হাতে ছিল আজকের দিনটি।
৫. আমি সেই মানুষ, যে কখনোই আবার মানুষ হয়ে জন্মাতে চায় না।
৬. আমার দুঃখ না গুনে তুমি কেবল তোমার টাকাই গুনতে থাকো, কেমন?
৭. তুমি আর ভালোবেসো না, অনেক বেসেছ! পায়ে পড়ি, এবার থামো!
৮. আমি প্রচণ্ড ক্ষুধার্ত, আরও কিছু শব্দ আমার পাতে তুলে দাও, জোড়া দিই!
৯. আমাকে আর বেঁধো না, আমি নিজেই নিজেকে বেঁধে ফেলেছি।
১০. আমার কলম থামাতে তোমাকেও কলম ধরতে হবে। পারবে তো?
১১. আমার ক্ষুধা এতই তীব্র যে নিজের সন্তানদেরও খেয়ে বসে আছি!
১২. তুমি ক্ষুধা পেলে গেলো, আর আমি ক্ষুধা পেলে জন্ম দিই। আমরা দু-জন কি কখনও সমান হতে পারি?
১৩. তুমি শায়েরি লিখতে পারো না বলে মদ খাও, আমি শায়েরি লেখা ভুলে যেতে মদ খাই!
১৪. তোমার ক্ষুধা আর আমার ক্ষুধায় প্রশ্নবাণ ছুড়লে উত্তর কী হবে? ...থামো! আমি জানি, তুমি ভাতেরই কথা বলবে, হা হা!
১৫. : দাও, উত্তর দাও। : তোমার ভুল প্রশ্ন আগে ঠিক করো, পরে উত্তর চেয়ো।
১৬. : আমার কষ্ট হয়। : বেঁচে থাকাই জয়।
১৭. তোমাদের দশবাড়ির অশান্তি মিলেও আমার এক কুঁড়েঘরের শান্তি নেভাতে পারবে না।
১৮. আমি নিজেই নিজের হাতে খুন হয়ে বসে আছি, তুমি আমাকে খুন করার ভয় আর দেখিয়ো না।
১৯. ছুড়ে ফেলো তোমার মুখোশ, তার পরে এসো গায়ের রং দেখাতে!
২০. ভালোবাসা আর চাই না, বাপু! একবাসায় দু-জন দু-জনকে কেবল বাঁচতে দিলেই হলো!