১। রাত জাগলে সঙ্গে জাগার জন্য মানুষ পাওয়া যায়। হোক সে মানুষটা নিজে কিংবা অন্য কেউ। ২। উঁচুমানের স্টুডেন্ট উঁচুদরের টিচার তৈরি করে। ৩। তোমার ভেতরের সমস্ত উত্তাপ উগরে দেবার চাইতে বরং বলে দাও, আমার আয়ু তোমার সহ্যই হচ্ছে না! ৪। পুরো দুনিয়াটা পেয়ে গেলেও কী লাভ হবে যদি নিজের মনটাকে কুয়োয় ভরে রাখো!? ৫। মানুষের সঙ্গে মেশার আগে মানুষকে অবিশ্বাস করতে শিখে নেওয়া জরুরি। ৬। তোমাকে যদি হারিয়ে ফেলি! ...এ ভয়ের নামই জেলখানা! ৭। তোমার কেন মনে হচ্ছে, শত্রুতাই আমার লক্ষ্য? আমার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বন্ধুত্বও তো থাকতে পারে! ৮। আপনি যাদের উপকার করবেন, তারাই আপনাকে উসকে দেবে বিপদে পড়ার জন্য। ৯। যে সেবা বা পণ্য ক্রয়যোগ্য, সে সেবা বা পণ্য কিনে ভোগ করাই ভালো। যা-কিছু বিক্রি হয়, তা-কিছু কিনতে হয়। ফ্রি'তে ভোগ করলে প্রায়ই ভুগতে হয়। এক টাকা বাঁচাতে গিয়ে একদিন এক হাজার টাকা হারিয়ে কী লাভ? ভালো লাগে যা, তা যদি কেনা যায়, তবে কিনে ভোগ করাই ভালো। বিক্রেতার সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকতেই পারে, তবে সেই সম্পর্ক যেন টাকার কাছে হেরে না বসে! ১০। : লিখতে তো অনেক কষ্ট, মরলে তো সবই শেষ! : না লিখলেও-বা কী হবে? ১১। যে মানুষটা আমার হয় না কিছু হৃদয় কেন ছোটে শুধু তারই পিছু? ১২। ভালোবাসা ও সময়, এই দুইটি জিনিস কখনও কারও কাছ থেকে জোর করে আদায় করা যায় না। ১৩। কথার উপর রিজার্ভেশন দিয়ে কী লাভ? জোর করে কাউকে তোমার মনের মতো করে কথা বলানোর মধ্যে কি কোনও গৌরব আছে? ১৪। অত রেস্ট্রিকশন দিয়ে কাউকে রাখা যায় না। কুত্তাকে রাখা যায়, একটা কুত্তা পালতে পারো চাইলে। ১৫। তোমার কোনও ব্যাপারে আমার কোনও রিজার্ভেশন নাই। আমার কোনও ব্যাপারে তোমার কোনও রিজার্ভেশন না থাকুক। ১৬। দুঃখের সব গল্প কখনও বিশ্বাস করতে নেই। বেশিরভাগ ধান্দাবাজ মানুষই ব্যক্তিগত দুঃখের গল্প বানানোতে ওস্তাদ। ১৭। আমরা মেসির খেলা দেখে মেসিকে ধন্য করি না, বরং নিজেরাই ধন্য হই। ১৮। অনেক দিন হয়ে গেল, বৃষ্টি আর নামে না। ১৯। ভালোবাসায় অত প্রশ্ন কীসের? প্রশ্ন যে করে, তার ভালোবাসাটা আবার কীসের? ২০। মানুষকে চেনা যায় দু-ভাবে: বিয়ে করে, টাকা ধার দিয়ে।